ঋগবেদে কোন্ ভাষার প্রভাব লক্ষ করা যায়
বাংলা
ইন্দো-ইরানীয়
ইংরেজি
ইন্দো-আর্য ভাষা
বৈদিক সাহিত্যকে যে চারটি ভাগে ভাগ করা যায় সেগুলি হল
সংহিতা
ব্রাক্ষ্মণ
আরণ্যক ও উপনিষদ
প্রদত্ত সবকটি
বৈদিক যুগে অন্যতম পালিত পশু ছিল
ঘোড়া
ছাগল
গোরু
প্রদত্ত সবকটি
কোন্ মহাজনপদ মগধের খুব কাছে ছিল
বজ্জি
লিচ্ছবি
বৈশালী
কুশিনারা
‘দ্বাদশ অঙ্গ’ কীসের সঙ্গে যুক্ত ছিল
জৈন ধৰ্ম
বৌদ্ধধর্ম
নব্যধর্ম আন্দোলন
চতুর্যাম
মৌর্যদের রাজধানী ছিল
পাটলিপুত্র
পাবা
কুশিনারা
মগধ
কনিষ্ক যে উপাধি নিয়েছিলেন তার নাম
মহারাজা রাজাধিরাজ দেবপুত্র শাহী
মগধরাজ
দেবানংপিয়
মহারাজাধিরাজ
ষোড়শ মহাজনপদের যুগে কৃষিতে প্রধান ফসল ছিল
ধান
গৰ্ম
যব
আখ
ঘন জঙ্গল কাটা হত
লোহার কুড়ুল ও কুঠার দিয়ে
দা ও কুঠার দিয়ে
দা ও কুড়ুল দিয়ে
প্রদত্ত কোনোটিই নয়
স্মৃতিশাস্ত্রতে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা হত, সেগুলি হল
সম্পত্তির অধিকার
নীতিশাস্ত্র
রোজকার জীবনের নানা দিক
সম্পত্তির অধিকার ও রোজকার জীবনের নানা দিক
সাতবাহন-রাজা হালের লেখা গ্রন্থ হল
গাথা সপ্তশতী
মহাভাষ্য
সঙ্গম সাহিত্য
চরক-সংহিতা
প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের বিখ্যাত সাহিত্যিক ছিলেন
কালিদাস
ভারবি
বিশাখদত্ত
শূদ্রক
টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর মাঝখানের অঞ্চলকে গ্রিকরা বলত
মেসোপটেমিয়া
তক্ষশিলা
চিন
মধ্য এশিয়া
খরোষ্ঠী লিপি তৈরি হয়েছিল
আরামীয় লিপি থেকে
দেবনাগরী লিপি থেকে
আরামীয় ও দেবনাগরী লিপি থেকে
প্রদত্ত কোনোটিই নয়