দক্ষিণ ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম-
বাম দিক থেকে ডান দিকে মিলাও
সত্য-মিথ্যা লিখো
পশ্চিমঘাট একটি স্তূপ পর্বত।
সত্য-মিথ্যা লিখো
শস্যাবর্তন প্রক্রিয়ায় মৃত্তিকার উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
সত্য-মিথ্যা লিখো
ভারত মহাসাগরে শৈবাল সাগর দেখা যায়।
নীচের যে উৎস্য থেকে বর্জ্য আসে না-
ভারতে মৌসুমী বায়ুর প্রত্যাবর্তন ঘটে-
পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া হল-
সত্য-মিথ্যা লিখো
ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে সাধারণত গ্রীষ্মকালে বৃষ্টিপাত হয়।
সত্য-মিথ্যা লিখো
ভরাটকরণ প্রক্রিয়ায় আবর্জনার পচনে হিউমাস তৈরী হয়।
লৌহ ইস্পাত শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল নয়-
হিমবাহের দ্বারা পর্বতের পাদদেশে সঞ্চয়কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ হলো-
গ্রেড (GRADE) কথাটি প্রথম কে ব্যবহার করেন?
সত্য-মিথ্যা লিখো
পলল ব্যজনী নদীর নিম্নগতিতে গড়ে ওঠে।
সত্য-মিথ্যা লিখো
পৃথিবীপৃষ্ঠের উপরের অবস্থিত কোনো বস্তুকে স্পর্শ না করে তার সম্পর্কে তথ্য আহরণকে দূরসংবেদন বলে।
ভারতে হেক্টর প্রতি ধান উৎপাদনে প্রথম রাজ্যটি হল-
ভারতের রাজ্য পূর্নগঠনের মূল ভিত্তি ছিল-
স্ট্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ারের মধ্যবর্তী সংযোগকারী স্তরকে বলে-
ভূ-বৈচিত্র্যমূলক মানচিত্রে কোন্ বিষয়টি দেখানো যায় না?
জোয়ার ও ভাটার প্রত্যেকের স্থায়িত্বকাল প্রায়-
চিনুক হল-
নদীর তীরবর্তী নবীন পলল মৃত্তিকাকে বলে-